লিলির আমার বিয়ে হয় খুব ধুম ধাম করে, কারণ ওই ছিলো বাবা-মায়ের বড় সন্তান। ওর বাবার পেনশনের টাকায় আমাদের বিয়ে হয় প্রায় বছর খানেক আগে। আমাদের বিয়ের পরে ওর মা আমাদের সাথেই থাকতো, কারণ ওর বাবা ছিলো না। মারা গেছেন প্রায় বছর তিনেক হয়ে গেছে, আর ছোট দুই ভাই কেডেটে পরায় মায়ের সাথে থাকার কেউ ছিলো না। আমরা শহরে একটা ছোট্ট বাসা করে থকতাম, দাম্পত্ত জীবনে তেমন কোন দুঃখ কষ্টও ছিলো না। কিন্তু আমার চরিত্র খুব ভালো ছিলো না, জোপ বুজে কোপ মারার সবাব তার খুব ভালো।
Friday, March 25, 2011
স্ত্রী বিবাগী
মাসুম একা একা বারান্দায় পায়চারী করছে। হালকা বাতাস বইছে। বারান্দা থেকে পাসের বাসার রান্নাঘর দেখা যায়। ওরা পাশাপাশি থাকলেও আলাপ হয়নি কখনো। আলাপ হবেইবা কি করে বৌদি কখনো এদিক ওদিক তাকায়না কাজ করে যায় আপন মনে। পাশের বাসার বৌদির রান্নার দৃশ্য দেখা যায় এখান থেকে স্পষ্ট। কখনোবা ছাদে গেলে দেখা যায় কাপড় রোদে দিতে গেলে। বেশিরভাগ সময় মেক্সি পরে থাকে, ওড়না ছাড়া। শাড়ী পরলে আচলটা বুকে ফেলে রাখে তা না থাকার মতোই।
Subscribe to:
Posts (Atom)